শনিবার - জুলাই ২৭ - ২০২৪

ট্রুডোর জ্যামাইকায় অবকাশ যাপন নিয়ে বিতর্ক

প্রধানমন্ত্রী যে জ্যামাইকাতে বিনা খরচে ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কর্মীরা সেটা কীভাবে সামলেছেন তা তদন্তের জন্য কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট অ্যান্ড এথিকস কমিশনারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে

প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর জ্যামাইকাতে অবকাশ যাপন নিয়ে এথিকস কমিশনারকে বিভ্রান্ত করার অভিযোগ অস্বীকার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। কনজার্ভেটিভরা প্রধানমন্ত্রীর এই অবকাশ যাপনের ঘটনা তদন্তের দাবি তুললে এই অস্বীকার করেছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়।

প্রধানমন্ত্রী যে জ্যামাইকাতে বিনা খরচে ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কর্মীরা সেটা কীভাবে সামলেছেন তা তদন্তের জন্য কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট অ্যান্ড এথিকস কমিশনারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।

- Advertisement -

প্রেস সেক্রেটারি মোহাম্মদ হোসেন ১০ জানুয়ারি এক বিবৃতিতে বলেছেন, সব নিয়ম-কানুন সঠিকভাবে যে পালিত হচ্ছে সেটা নিশ্চিত করতে প্রধানমন্ত্রীর সফরের আগেই অফিস অব দ্য কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট অ্যান্ড এথিকস কমিশনারের সঙ্গে আদর্শ চর্চা হিসেবে পরামর্শ করা হয়েছে। অফিস অব দ্য কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট অ্যান্ড এথিকস কমিশনারকে আমরা বিভ্রান্ত করেছি বলে যে অভিযোগ তোলা হচ্ছে তা একেবারেই অসত্য।

কনজার্ভেটিভ এমপি ও এথিকস ক্রিটিক মাইকেল ব্যারেট ১০ জানুয়ারি কমিশনার কনরাড ভন ফিঙ্কেনস্টাইনের কাঠে একটি চিঠি লিখেছেন। চিঠিতে ট্রুডো যে পারিবারিক এক বন্ধুর বিলাসবহুল বাড়িতে অবস্থান করছেন সে ব্যাপারে তিনি অবগত কিনা জানতে চান ব্যারেট।

ব্যারেট বলেন, অবকাশ যাপন আর বন্ধুর বাড়িতে থাকা এক জিনিস নয়। বরং এটা বাণিজ্যিক মূল্যমানে একটি উপহার।

ব্যারেট বলেন, সরকারি অফিসে যাদের যাদের বন্ধু আছে তাদের জন্য ছুটির সময় বন্ধুর বাড়িতে থাকা অস্বাভাবিক কিছু নয় এবং আমরা তার স্বীকৃতি দিয়ে থাকি। আমি এটাও বলছি যে, বিত্ত ও সুবিধাভোগী পরিবারের সন্তান হিসেবে জাস্টিন ট্রুডোরও বিত্তশালী ও সুবিধাভোগী বন্ধু রয়েছে। কিন্তু ট্রুডোর জন্য ব্যয়বহুল এই অবকাশ আদতে একটি উপহার। যৌক্তিকভাবে দেখলে এর উদ্দেশ্য সরকারপ্রধানকে প্রভাবিত করা।

This article was written by Rezaul Haque as part of the LJI

- Advertisement -

Read More

Recent